**সংবাদ প্রতিবেদন: ভারতের পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে পিনাকী ভট্টাচার্যের অভিযোগ****ঢাকা, ২২ আগস্ট ২০২৪** – বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সমাজকর্মী পিনাকী ভট্টাচার্য সম্প্রতি ভারতের পানি ব্যবস্থাপনা নিয়ে গুরুতর অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন যে, ভারত অভিন্ন নদীগুলোর পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে বাংলাদেশের উপর একধরনের জলবায়ু সন্ত্রাস চালাচ্ছে, যার ফলে কখনো খরা, আবার কখনো আকস্মিক বন্যায় বাংলাদেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করা হচ্ছে।পিনাকী ভট্টাচার্য দাবি করেছেন যে, ভারত তার বাঁধ ও ব্যারেজ ব্যবহার করে শুকনো মৌসুমে নদীর পানি আটকে রাখে, যার কারণে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মারাত্মক খরা দেখা দেয়। অন্যদিকে, বর্ষা মৌসুমে এসব বাঁধের পানি হঠাৎ ছেড়ে দেওয়া হয়, যার ফলে বাংলাদেশের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এই পদ্ধতিকে তিনি সংক্ষেপে বর্ণনা করেছেন, “ভারত বাধ দিয়ে শুকিয়ে বাধ ছেড়ে ডুবিয়ে মারে।”এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে, বাংলাদেশের পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা আরো ন্যায্য পানি বণ্টন চুক্তির দাবি জানিয়েছেন এবং ভারতের পানি ব্যবস্থাপনা নীতির স্বচ্ছতা আনার আহ্বান জানিয়েছেন। অনেকেই বলছেন, বাংলাদেশ সরকারকে এ বিষয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে এবং সেখান থেকে সমাধান খুঁজতে হবে।ভারতের পক্ষ থেকে এখনও এই অভিযোগের বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে অতীতে ভারতীয় কর্মকর্তারা বরাবরই বলে এসেছেন যে, পানি ব্যবস্থাপনার সিদ্ধান্তগুলো দুই দেশের প্রয়োজন বিবেচনা করেই নেওয়া হয় এবং বিদ্যমান চুক্তির আওতায় থাকে।বিশ্লেষকরা সতর্ক করেছেন যে, যৌথভাবে অভিন্ন পানিসম্পদ পরিচালনা করা না হলে, ভবিষ্যতে উভয় দেশকেই আরো বড় পরিবেশগত ও মানবিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হবে।
পিনাকী ভট্টাচার্য দাবি করেছেন যে, ভারত তার বাঁধ ও ব্যারেজ ব্যবহার করে শুকনো মৌসুমে নদীর পানি আটকে রাখে, যার কারণে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মারাত্মক খরা দেখা দেয়। অন্যদিকে, বর্ষা মৌসুমে এসব বাঁধের পানি হঠাৎ ছেড়ে দেওয়া হয়, যার ফলে বাংলাদেশের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এই পদ্ধতিকে তিনি সংক্ষেপে বর্ণনা করেছেন, “ভারত বাধ দিয়ে শুকিয়ে বাধ ছেড়ে ডুবিয়ে মারে।”
ভারতের পক্ষ থেকে এখনও এই অভিযোগের বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে অতীতে ভারতীয় কর্মকর্তারা বরাবরই বলে এসেছেন যে, পানি ব্যবস্থাপনার সিদ্ধান্তগুলো দুই দেশের প্রয়োজন বিবেচনা করেই নেওয়া হয় এবং বিদ্যমান চুক্তির আওতায়